ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান-কিভাবে কাজ করে
সূচিপত্রঃ ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান কিভাবে কাজ করে
- জমির খতিয়ান তথ্য বের করার উপাই
- মৌজা কি জমির দাগ নম্বর থেকে খতিয়ানটি বের করুন
- জমির ই পর্চা খতিয়ান রেকর্ড কিভাবে দেখবেন
- জমির কাগজপত্র যাচাই করার গুরুত্বপূর্ণ উপায় গুলো
- জমি আগে বিক্রি হয়েছে কিনা কিভাবে বুঝবেন
- ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধানের সুবিধা
- ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধানের ব্যবহার
- ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধানে যেসব সমস্যা হতে পারে
- দলিলের নকল কিভাবে তুলবেন
- জমির খতিয়ান রেকর্ড/ পর্চার সার্টিফাইড কপি কিভাবে তুলবেন
- লেখকের শেষ বক্তব্য
জমির খতিয়ান তথ্য বের করার উপাই
জমির খতিয়ান তথ্য বের করার জন্য কিছু বিশেষ কয়েকটি পদ্ধতি রয়েছে। আপনি যদি আপনার জমির খতিয়ান বা তথ্য মালিকানা চান,কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। অনলাইনে খতিয়ান তথ্য দেখার জন্য বাংলাদেশের বহু জায়গায় অনলাইন খতিয়ান তথ্য পাওয়া যাই। বাংলাদেশের ভূমি ব্যবস্থাপনা বিভাগ স্থানীয় কিছু জমি অফিসের ওয়েবসাইট থেকে খুব সহজেই আপনি খতিয়ান তথ্য বের করতে পারেন।
আরও পড়ুনঃ প্রতিদিন ৩০০-৪০০ টাকা ইনকামের উপায় - কিভাবে করবেন
আপনি যদি কোন জমি কিনতে চান,তাহলে আপনাকে অবশ্যয় আপনাকে সেই জমির মালিকানা সমন্ধে জানতে হবে। জমির দাগ ও খতিয়ান তথ্য জমির কাগজপত্র যাচাই বাছাই ও অনলাইনে জমির দলিল বের করার নিয়ম আপনার জানা দরকার। আপনি অনলাইন ওয়েবসাইটে গুলোতে সেই জমির খতিয়ান নম্বর,জমির অবস্থান উপজেলা,ইউনিয়ন,মৌজা ইত্যাদি দিয়ে সেই জমির মালিকের নাম,জমির পরিমান এবং পূর্বের মালিক এই নিয়ম মেনে আপনি জমির খতিয়ান তথ্য সংগ্রহ করতে পারবেন।
মৌজা কি জমির দাগ নম্বর থেকে খতিয়ানটি বের করুন
মৌজা একটি প্রসাসনিক অঞ্ছলজা সাধারণত একেকটি ইউনিয়ন বা থানা এলাকার অংসবিসেস। এটি মূলত একটি গ্রাম অঞ্চলের একটি ভূমি পরিভাষা। বাংলাদেশের ভূমি ব্যবস্থায় জমি শনাক্ত করতে মৌজা খুবিই গুরুত্বপূর্ণ। মৌজা হলো সেই জায়গা যেখানে জমির রেকর্ড সংরক্ষন করে রাখা হয়। একটি মৌজাই কি পরিমান ভূমি অন্তর্ভুক্ত থাকে তার কোন নিয়ম বিধি করা নেই। সর্বনিম্ন ২০০ একরের ঊরধের ভূমি নিয়ে একটি মৌজা গঠিত।
মৌজা ব্যবহারের গুরুত্ব অনেক কারন এটি ব্যবহারে জমির মালিকানা যাচাই ও ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান এর কাজে ব্যবহিত হয়। আরও কাজে ব্যবহিত হয় যেমন কর আদাই নামজারি দখল সম্পর্কের জন্যও লাগে। জেলা উপজেলা ইউনিয়ন ভিত্তিক জমির রেকর্ড সংরক্ষনের জন্য ব্যবহিত হয়।মৌজার কিছু গুরুত্ব পূর্ণ টার্ম রয়েছে যেমন এটির একটি নির্দিষ্ট নাম রয়েছে,প্রতিটি মৌজার জন্য নির্ধারিত ইউনিক নম্বর আছে। মৌজার মধ্যে প্রতিটি প্লটের নম্বর থাকে এবং মৌজা ভিত্তিক মালিকদের রেকর্ডও থাকে।
জমির ই পর্চা খতিয়ান রেকর্ড কিভাবে দেখবেন
আপনি অনলাইনে খুব সহজেই জমির ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন এবং এর রেকর্ড ও দেখতে পারবেন। বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি সরকারি ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলোতে এই বিষয়ে নানা তথ্য পাওয়া যায়। নিচে কিছু উল্লেখিত প্রক্রিয়াগুলো দেখানো হলো
ভূমি তথ্য দেখার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটগুলোঃ
ই পর্চা খতিয়ান দেখার নিয়মঃ
- পদ্ধতিঃ প্রথমে ওয়েবসাইট এ প্রবেশ করুন (www.eporcha.gov.bd)
- অনলাইন সেবা অথবা খতিয়ান/পর্চা অনুসন্ধান এ ক্লিক করুন।
- এরপর আপনার জেলা,উপুজেলা মৌজা রেকর্ড টাইপ(CS,SA,RS,BS) সিলেক্ট করতে হবে।
- দাগ নম্বর/খতিয়ান নম্বর/জমির মালিকের নাম ইত্তাদিএ সকল তথ্য দিয়ে সার্চ দিতে হবে।
- CAPCHA পুরন করে সার্চ/অনুসন্ধান দিন
- এর পরে আপনার জমির তথ্য স্ক্রিনে দেখতে পাবেন
এ পদ্ধতি অবলম্বন করে আপনি আপনার ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন।আবার সব রকম তথ্যও সংগ্রহ করতে পারেন।
জমির কাগজপত্র যাচাই করার গুরুত্বপূর্ণ উপায় গুলো
জমির কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করার গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ এখানে একটু অসতর্ক হলে আপনি বড় ধরনের প্রতারণার শিকার হতে পারেন। আজকে আমরা এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকর উপদেশ নিয়ে আলোচনা করব যেগুলো অনুসরণ করলে জমির কাগজপত্র ভালো ভাবে যাচাই-বাছাই করতে পারবেন।
ই খতিয়ান পর্চা যাচাই করুনঃ
দলিল যাচাই বাছাই এর প্রক্রিয়াঃ
মুল দলিল এবং দলিলের রেজিস্ট্রাশন নম্বর,তারিখ, সাব-রেজিস্ট্রি অফিস থেকে যাচাই বাছাই করতে হবে। দলিলে উল্লেখিত জমির বিবরণ মালিকের নাম এবং স্বাক্ষর ভালোভাবে নিতে হবে।বায়াডিত বা আগের মালিকের তথ্য একাধিক হাত বদল হলে পুরন দলিল ও হাতবদলের কাগজপাতি খুতিয়ে দেখুন
রেকর্ড এ মামলা আছে কিনা সেটা যাচাই করুনঃ
সংশ্লিষ্ট ভূমি অফিস বা কোর্ট থেকে খোঁজ নিন,জমি নিয়ে কোন মামলা- মকদ্দমা আছে কিনা। অনলাইনে ভূমি মামলা ব্যবস্থপনা সিস্টেম (dlrs.gov.bd) থেকেও দেখতে পারবেন।বিশেষজ্ঞ আইনজীবীর সাহায্য নিন
জমির কাগজপত্র বিশ্লেষ করার জন্য একজন দক্ষ ভূমি আইনজীবী বা দলিল লেখক এর সহজগিতা নিন।একটা দক্ষ আইনজীবী আপনাকে আইনি দিক থেকে পরামর্শ দিতে পারে।সতর্কতামূলক প্রয়োজনীয় টিপসজমি আগে বিক্রি হয়েছে কিনা কিভাবে বুঝবেন
জমি কেনা একটা বড় বিনিয়োগ কিন্তু জমি কেনার আগে আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে যে জমিটি পূর্বে অন্য কারো কাছে বিক্রি হয়েছে কিনা। ভুল তথ্যের উপর ভিত্তি করে জমি কিনলে ভবিষ্যতে আইনি ঝামেলায় পড়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই এগুলো খুব সতর্কতার সাথে যাচাই বাছাই করতে হবে। না হলে পরবর্তীতে খুবই বিপদে পরতে পারেন। নিচে কিছু কার্যকরী উপায় দেখানো হলোঃ
খতিয়ান হলো জমির মালিক আনার মূল্য কত জমির সিএস,এসএ আরএস এবং সর্বশেষ বিএস খতিয়ান সংগ্রহ করে মালিকের নাম,দাগ নম্বর,জমির পরিমাণ ঠিক আছে না আছে কিনা মিলিয়ে নিতে হবে।মালিকানা বারবার পরিবর্তিত হয়েছে কিনা তা এখান থেকে স্পষ্টভাবে বসা যাবে
বিক্রয় দলিল ভালোভাবে দেখুনঃ
মিউটেশন কপি পরীক্ষা করুন মিউটেশন বা নামজারি দলিলের মাধ্যমে বুঝতে পারবেন জমির বর্তমান শতাধিকারীকে কেউ আগে জমি কিনলে তার নামে মিউটেশন থাকা উচিত। মালিকানা পরিবর্তনের তথ্য এখান থেকে পাওয়া যাবে।
ভূমি উন্নয়ন কর এর রশিদ যাচাই করুনঃ
সাবরেজিস্টার অফিস থেকে সার্চ রিপোর্ট সংগ্রহ করুন।
স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে তথ্য নিনঃ
জমিতে কোন বাংলা চলছে কিনা তা ভূমি অফিস কিংবা কোট থেকে জেনে নিন সময় জমি একাধিকবার বিক্রির কারণে মামলা হয়ে থাকে।আপনি চাইলে কোন দক্ষ আইনজীবীকে দিয়েও সেই জমির বিষয়ে জানতে পারেন যে কোন প্রকার ঝামেলা বা বিরোধ আছে কিনা বা পূর্বে কতজন মালিক ছিল।
ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধানের সুবিধা
বর্তমানে ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধানের সুবিধা খুবই জনপ্রিয়। কারণ এটার মাধ্যমে জমির প্রকৃত মালিকানা যাচাই করা খুবই সহজ। ভূমি অফিসের লাইন না ধরে আপনি বাসায় বসে খুব সহজেই এটির মাধ্যমে সব তথ্য পেয়ে যাবেন। অনলাইনে খতিয়ান যাচাই করে। ভুল তথ্য দিয়ে জমিয়ে হস্তান্তরের সুযোগ কমে যায় তাই পরা খতিয়ান অনুসন্ধান করে আপনি খুব সহজেই সকল জমির তথ্য অনায়াসে পেয়ে যাবেন।আরও পড়ুনঃ নিম পাতার ব্যবহার এবং উপকারিতা
আরও পড়ুনঃই পর্চা খতিয়ান এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো আপনি যে কোন স্থান থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার করে আপনার বা অন্য যে কারো জমির খতিয়ানের তথ্য পেয়ে যাবেন। জমি কেনা বেচা হস্তান্তর বা জমি বন্ধক দেওয়ার সময় ই পর্চার মাধ্যমে সহজে খতিয়ান যাচাই করা যায় এতে খরচ ও সময় দুটোই কমে যায়। ই পর্চা খতিয়ান আমাদের ভূমি ব্যবস্থাকে আরো আধুনিক স্বচ্ছ দ্রুত এবং নিরাপদ করেছে।
ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধানের ব্যবহার
এখনকার সময়ে ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান সেবার মধ্যে অনেক সুবিধা রয়েছে। যেমন সময় ও খরচ সাশ্রয় আগে যেখানে একটি খতিয়ান সংগ্রহ করতে দিনের পর দিন ভূমি অফিস সময় দিতে হতো, এখন তা ঘরে বসে করা সম্ভব। কোন অতিরিক্ত খরচ ছাড়াই খুব অল্প সময়ে তথ্য পাওয়া যায় প্রতারণার হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়। ভুয়া দলিল কিংবা ভু সম্পত্তির সংক্রান্ত জালিয়াতি রোধে ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান সেবা খুবই কার্যকর। জমির প্রকৃত মালিকানা যাচাই করে আপনি নিশ্চিন্ত হতে পারবেন।
ভূমি ব্যবস্থাপনা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার জন্য ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান একটি যুগান্তকারী। এতে করে প্রশাসনিক দুর্নীতি কমে এসেছে। বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে যেকোনো সময় অনলাইনে এই ই পর্চা কি অনুসন্ধান করে দেখা যায়। মোবাইল ফোন বলেন কম্পিউটার বলেন বা ল্যাপটপ যে কোন ডিভাইস থেকে এএটি দেখা সম্ভব।
ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধানে যেসব সমস্যা হতে পারে
এটি একটি অনলাইন প্লাটফর্ম এজন্য অনেক সময় ওয়েবসাইট স্লো হয়ে যায়। বেশি ভিজিটরের চাপ থাকলে ওয়েবসাইট ধীরগতির হতে পারে। মনে করেন আপনার খুবই প্রয়োজন একটা তথ্য প্রয়োজন তখনি এমন একটি সমস্যার সমস্যার সম্মুখিন হয়ে পরলেন। তখন আপনাকে কিছুখন ওয়েবসাইট ঠিক হওয়া পর্যন্ত থামতে হবে। সে ক্ষেত্রে আপনার তথ্য পাইতে দেরি হতে পারে।
আরও পড়ুনঃ মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার নিয়ম
অনেক সময় তথ্যের ঘাটতি দেখা দিতে পারে অনেক পুরনো বাঁ আপদেটনা হওয়া পর্যন্ত তথ্য প্রদরসনহতে পারে। আপনি যদি ফরম পুরনের সময় সামান্য ভুল করেন ফলাফল না পাওয়া যেতে পারে। তবে ধাপে ধাপে সথিকভাবে অনুসরণ করলে এসব সমস্যা সহজেই কাটিয়ে উঠতে পারবেন।
দলিলের নকল কিভাবে তুলবেন
দলিলের নকল তলার জন্য প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হবে। এগুলো আবার জমা দিতে হবে। আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্র,দলিল নম্বর ও সাল যদি মনে থাকে, আবেদনকারীর ছবি পাসপোর্ট সাইজ এবং জমির খতিয়ান ও দআগ নম্বর যদি থাকে।
আবেদন ফি জমাঃ জেলা রেজিস্ট্রি অফিস বা সাব রেজিস্ট্রি অফিস থেকে নির্ধারিত নকল দলিলের আবেদন ফরম সংগ্রহ করে সঠিক ভাবে পুরন করতে হব। নির্ধারিত ফি ব্যাংকে বা ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে জমা দিতে হবে। সাধারনত ফি নিরভরকরে দলিলের পৃষ্ঠার সংখ্যার ওপর। পুরনকৃত আবেদনপত্র ফি চালানের কপি এবং অন্ন্যান্য কাগজপত্র নিয়ে সনশ্লিস্টসাব রেজিস্ট্রি অফিসে জমা দিতে হবে। কোনো সমস্যা না থাকলে তারা দলিলের নকল বের করে দিবে।
জমির খতিয়ান রেকর্ড/ পর্চার সার্টিফাইড কপি কিভাবে তুলবেন
অনলাইনে সার্টিফাইড কপি সংগ্রহের পদ্ধতি প্রাই সহজ। নির্দিষ্ট কিছু পদ্ধটি অবলম্বন করে এগুলো বের করতে পারবেন। আবেদন ফরম পুরন করতে ওয়েবসাইটে (www.eporcha.gov.bd) ঢুঁকে সার্টিফাইড কপি অপশন ক্লিক করুন। আবেদন ফর্মে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য (জেলা, উপজেলা, মৌজা, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর ইত্যাদি) পূরণ করুন। আবেদনকারির তথ্য আপনার নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর ও জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নম্বর দিন।
ভূমি অফিস থেকে অথবা অনলাইনে ডাউনলোডযোগ্য সার্টিফাইড কপির জন্য SMS বা নোটিফিকেশন পাবেন। অনলাইনে ডাউনলোড বা অফিস থেকে সংগ্রহ করুন। অনলাইনে আবেদন করলে সময়, ভোগান্তি এবং ঘুষের ঝামেলা এড়ানো যায়। প্রয়োজনে (www.eporcha.gov.bd) দেওয়া হেল্পলাইন নম্বরে যোগাযোগ করতে পারেন। অনলাইন আবেদন করলে সাধারণত ৩-৭ কার্যদিবসের মধ্যে পাবেন। সরাসরি অফিস থেকে তুললে সময় কম বা বেশি হতে পারে।
লেখকের শেষ বক্তব্য
জমির খতিয়ান বা পর্চার সার্টিফাইড কপি তুলতে এখন আর আগের মতো দীর্ঘ প্রক্রিয়ার মধ্যে পড়তে হয় না। ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সহজেই অনলাইনে আবেদন করে, সময় ও খরচ সাশ্রয় করে আপনি এটি সংগ্রহ করতে পারবেন। তবুও যারা সরাসরি অফিস থেকে নিতে চান, তাদের জন্যও সুনির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে।
পরিশেষে বলব, ভূমি সংক্রান্ত যে কোনো সেবা নিতে নিজে জানুন, সচেতন থাকুন, এবং প্রয়োজন হলে সরকারি হেল্পলাইন বা নির্ভরযোগ্য সোর্স থেকে সহযোগিতা নিন। আমাদের ব্লগটি ভাল লাগলে অবশ্য আমাদের ওয়েসাইট ফলো করবেন। এবং আমাদের সঙ্গে থাকবেন। এমন নিত্য নতুন টিপস পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিত করবেন ধন্যবাদ।
বাংলা অনলাইন টিপস নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url