পুরাতন ল্যাপটপ কেনার আগে করণীয় কী কী

পুরাতন ল্যাপটপ কেনার আগে করণীয় কী কী এগুলো আমাদের অবশ্যয় জানা প্রয়োজন। কারন পুরনো জিনিস কেনার আগে সেটা সম্পর্কে ধারনা থাকলে আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন প্রডাক্টটা ভালো নাকি মন্দ। পুরাতন ল্যাপটপ কেনার আগে অবশ্যয় কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে।

পুরাতন-ল্যাপটপ-কেনার-আগে-করণীয়-কী-কী
বর্তমানে বাইরের দেশের ল্যাপটপ এর চাহিদা অনেক বেড়েছে। অনেক কম দামে ভালো কনফিগারের ল্যাপটপ বাজারে বিক্রয় হচ্ছে। পুরাতন ল্যাপটপ কেনার আগে করণীয় কী কী সেগুলো বিষয় নিয়ে আজকে আলোচনা করবো।

পোস্ট সুচিপত্রঃ পুরাতন ল্যাপটপ কেনার আগে করণীয় কী কী

পুরাতন ল্যাপটপ কেনার আগে করণীয় কী কী

পুরনো বা লাগেজের ল্যাপটপ যায় বলি বর্তমান সময়ে এগুলো বেশি চলছে। কম দামে ভালো কনফিগার হওয়াই নতুন ল্যাপটপ বাদ দিয়ে অনেকেই এই পুরনো বা লাগেজের ল্যাপটপ ক্রয় করছে। এগুলো ক্রয়ের পূর্বে এগুলো সম্পর্কে আমাদের জানতে হবে। কোথায় থেকে আসে এগুলো। কেন এত কম দামে সেল হয়। মূলত এগুলো হচ্ছে বাইরের দেশের ব্যবহিত ল্যাপটপ যা আমাদের দেশে অনেক ব্যবসায়িক এগুলো আমদানি করে। পুরাতন ল্যাপটপ কেনার আগে করণীয় কী কী এগুলো ল্যাপটপ কেনার আগে আমাদের অবশ্যয় কিছু দিক খেয়াল রাখতে হবে।

আরও পড়ুনঃ নতুন ল্যাপটপ কেনার আগে করণীয় কি

সাধারণত এগুলো বাইরের দেশে অনেক বছর ব্যবহিত হয়ে থাকে। পরবর্তীতে এগুলো আমাদের দেশে আশার পরে অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে যেমন SSD সমস্যা বা RAM এর সমস্যা অথবা ল্যাপটপ KEYBOARD এর সমস্যা হতে পারে। তাই আপনি যখন এগুলো নিবেন অবশ্যয় দেখে নিবেন সব কিছু ঠিক আছে কি না। অনেক সময় এগুলো পুরনো ল্যাপটপ এ স্প্রে রঙ করা থাকে নতুন এর মত দেখার জন্য। ভালো ভাবে দেখে নিবেন যে আপনি যেটা নিচ্ছেন ওটা ঠিক আছে কি না।

এগুলো ল্যাপটপ দীর্ঘদিন বাইরের দেশে ব্যবহারের কারনে অনেক জটিল সমস্যাও থাকতে পারে যেগুলো আপনার নজরে নাও আসতে পারে সেজন্য কোন অভিজ্ঞ মানুষ কে সঙ্গে করে নিয়ে যাবেন। ভালো ভাবে দেখবেন ল্যাপটপ এর কন্ডিশন কেমন আছে কোন বড় ধরনের আঘাত থাকলে সেটা এড়িয়ে যাবেন। পুরনো হওয়ার কারনে এগুলো সাধারণত অনেক সময় ডিসপ্লেতে ক্ষুদ্র ডট থাকতে পারে সেগুলো ভালো ভাবে পরক্ষ করে দেখবেন। ল্যাপটপ এর সব পোর্ট যেমন ইউএসবি, অডিও পোর্ট সব ঠিকঠাক আছে কি না সেগুলো দেখবেন। 

কোন জেনারেশন ল্যাপটপ ভালো

আমরা যেগুলো ল্যাপটপ কিনে থাকি সেগুলো সাধারণত একেক ল্যাপটপ একেক জেনারেশন এর হয়ে থাকে। আপনি কোন জেনারেশন নিবেন এটি নির্ভর করবে আপনি কি কাজ করবেন এবং আপনার বাজেট কত। আপনি যদি  নতুন নিতে চান তাহলে একটু ভালো মানের ল্যাপটপ প্রায় ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা পরে যাবে। সেই ল্যাপটপ যদি পুরনো বা লাগেজের নেন তাহলে অর্ধেক বা অর্ধেকের থেকে একটু বেশি পরবে। এখন লাগেজের যেই ল্যাপটপ গুলো পাওয়া যাই সেগুলো i5 8th জেনারেশন এর ল্যাপটপ গুলো ২৫ থেকে ২৬ হাজারের মধ্যে পাওয়া যায়।

আরও পড়ুনঃ ল্যাপটপ নাকি ডেক্সটপ কোনটা ভালো হবে

আবার এর থেকে যদি বেশি জেনারেশন নিলে তখন দামও বেশি পরবে। আপনাদের বাজেট বা কাজের ভিত্তিতে কোন জেনারেশন ল্যাপটপ ভালো হবে তা নির্বাচন করতে হবে। যদি কেউ লাগেজের বা পুরনো ল্যাপটপ ক্রয় করে তাহলে মিনিমান যেন i5 8th জেনারেশন নেই এর থেকে কম জেনারেশন বর্তমানে সময়ে তেমন ভারি কোন কাজ করা যাই না। তাই ল্যাপটপ নিলে অবশ্যয় i5 8th জেনারেশন বা এর অপরে নেয়া ভালো হবে। 

কি দেখে ল্যাপটপ কিনব

সাধারনত আমরা ল্যাপটপ এর জেনারেশন বা র‍্যাম কত জিবি এগুলো নোটিস করে থাকি। এর পরেও আরও অনেক কিছু দেখতে হয় আপনি যদি পুরনো ল্যাপটপ ক্রয় করেন তাহলে বেশ কিছু জিনিস আপনাকে ফলো করতে হবে যেমন আপনি যেই ল্যাপটপ নিবেন সেটি কত সালের মডেল ও কত বছর ল্যাপটপটি ব্যবহিত হয়েছে। এগুলোর পাশাপাশি ল্যাপটপ এর কন্ডিশন কেমন কোন ভাঙ্গা বা হিন্সের সমস্যা আছে নাকি এগুলো খেয়াল করবেন। অনেক সময় অনেক ল্যাপটপ এর মাদারবোর্ড এর সমস্যা থেকে থাকে সেগুলো বিষয়ে দোকানদারের সাথে খোলামেলা পরামর্শ করে নিবেন।

এছাড়াও ল্যাপটপ এর জেনারেশন, কত জিবি এসেসডি রয়েছে। ল্যাপটপ বন্ধ করে আবার চালু করে দেখবেন কেমন সময় নিচ্ছে। বর্তমানে  হারডিস্ক এর চাহিদা কমে গেছে স্টরেজ যদি বেশি প্রয়োজন হয় তাহলে এসেসডির স্টরেজ বেশি নিতে হবে। হারডিস্ক এর কারনে ল্যাপটপ অনেক সময় স্মুথলি কাজ করে না এজন্য হারডিস্ক না নেয়ায় ভালো। আপনি যদি অনলাইনের কাজ করেন তাহলে র‍্যাম বেশি নেয়া ভালো হবে। অনেক গুলো ট্যাব ওপেন করলে কোন সমস্যা হবে না। ল্যাপটপ এর উইন্ডোজ জেনুইন কি না সেটিও দেখে নিবে এবং একটিভ করে নিবেন।

পুরাতন ল্যাপটপ কেনার আগে করণীয় কী কী? পুরনো ল্যাপটপ এর অনেক কিছু রয়েছে যেগুলো আপনাকে দেখে নিতে হবে। কারন এগুলো ল্যাপটপ এর যেকোনো সময় সমস্যা হতে পারে। এজন্য আপনাকে খুবই জটিল ভাবে দেখে নিতে হবে। আপনি বসে নিজে ব্যবহার করে ল্যাপটপ এর পারফর্মেন্স চেক করবেন। ব্যাটারি পারফর্মেন্স কেমন কত ক্ষণ ব্যাকআপ দিচ্ছে এগুলোও দেখে নিবেন। তাই অবশ্যয় লাগেজের বা পুরনো ল্যাপটপ ক্রয়ের আগে বিভিন্ন দিক পর্যবেক্ষণ করে নিবেন।

ল্যাপটপ এর জন্য কোন প্রসেসর ভালো

ল্যাপটপ এর জন্য কোন প্রসেসর ভালো ইন্টেল না রাইজেন কোনটা পারফর্মেন্স এর দিক থেকে সেরা। ইন্টেল হচ্ছে অনেক আগের কোম্পানি যুগ যুগ ধরে এই ইন্টেল এর প্রসেসর মানুষ ব্যবহার করছে। তবে রাইজেন প্রসেসর বর্তমানে যেই পারফর্মেন্স দিচ্ছে তাতে করে মানুষ রাইজান টাই বেশি পছন্দ করছে। ইন্টেল এর থেকে দামও অনেকটা কম রয়েছে। গেমিং এর ব্যবহারের জন্য রাইজান প্রসেসর বেশি চলে কারন এই প্রসেসর বানানো হয়েছে বিশেষ করে গেমারদের জন্য। আপনি গেমিং তো করতেই পারবেন এছাড়াও অফিসিয়াল যেকোনো কাজ সহজেই করতে পারবেন।

ইন্টেল এর দিক থেকে রাইজেন এগিয়ে থাকলেও অনেকেই ইন্টেল প্রসেসর কেই বেশি প্রাধান্য দেই কারন ইন্টেল অনেক পুরনো কোম্পানি ভরসা যোগ্য একটি প্রতিষ্ঠান। তবে ল্যাপটপ বেশি সেল হয় ইন্টেল প্রসেসর দিয়ে, এবং পিসির ক্ষেত্রে এগিয়ে আছে রাইজেন প্রসেসর। তাই বলা যেতে পারে দুটোয় ভালো প্রসেসর গেমিং এর দিক থেকে রাইজেন এগিয়ে আর অফিসিয়াল কাজের জন্য ইন্টেল এগিয়ে। তাই আপনি আপানার কাজের অপর ভিত্তি করে পছন্দের প্রসেসরটি বাছাই করতে পারেন।

প্রোগ্রামিং এর জন্য ভালো ল্যাপটপ 

প্রোগ্রামিং করার জন্য অনেক ভালো ভালো ল্যাপটপ রয়েছে যেগুলো প্রোগ্রামিং বা লেখালেখির কাজের জন্য ভালো। আপনার বাজেট যদি অল্প হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি ইউজ বা পুরনো ল্যাপটপ ক্রয় করতে পারেন। আর যদি আপনি চান একেবারে নতুন ল্যাপটপ কিনবেন সেটাও করতে পারেন। নতুন এর ক্ষেত্রে আপনি HP বা ASUS কোম্পানির ল্যাপটপ নিতে পারেন। তা ছাড়াও LENOVO বা DELL এগুলোও রয়েছে যেগুলো কম বাজেটে আপনার প্রোগ্রামিং এর কাজ করতে পারবেন। প্রোগ্রামিং করতে  মোটামোটি কনফিগার হলেই হয়। 

পুরাতন-ল্যাপটপ-কেনার-আগে-করণীয়-কী-কী
আপনি চাইলে এখন কম দামে HP কোম্পানির ভালো ভালো বাইরের দেশের ইউজ ল্যাপটপ পাওয়া যায় সেগুলোও আপনার কাজের জন্য অনেক ভালো হবে। বর্তমানে মানুষ এই বাইরের দেশের ব্যবহিত ল্যাপটপ বেশি ক্রয় করছে। কারন কম দামে ভালো কনফিগারের ল্যাপটপ পাওয়া যায় এজন্য নতুন ল্যাপটপ এর দিকে মানুষের চাদিয়া এখন অনেকটা কম। এজন্য আপনার বাজেট কম থাকলে আপনি প্রোগ্রামিং এর জন্য এই ইউজ লাগেজের ল্যাপটপ গুলো দেখতে পারেন।

আসুস ল্যাপটপ কেমন ও দাম কত

বর্তমান সময়ের সব চেয়ে নাম করা ব্র্যান্ড হচ্ছে আসুস এটির অনেক আগে থেকে মার্কেটে চাহিদা রয়েছে। আসুস ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ এর চাহিদা যেমন রয়েছে তেমনি দামের দিক থেকেও অনেকটা বেশি পরে যায়। তবে দাম বেশি হলেও প্রোডাক্ট কোয়ালিটি অনেক ভালো এবং আসুস ব্র্যান্ডের ল্যাপটপের পারফর্মেন্স খুবই দারুন। বর্তমানে আসুস যেই আপডেট মডেল গুলোর ল্যাপটপ লঞ্চ মার্কেটে সেগুলো লাখ টাকারও অপরে এবং গেমিং এর জন্য আসুসের টাফ গেমিং ল্যাপটপ গুলো খুবই বেশি চলে। বলতে গেলে আসুস ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ এখন সবচেয়ে TOP এ রয়েছে।

আরও পড়ুনঃ কোন ল্যাপটপ সবচেয়ে ভালো ও দাম কত

নরমালি আসুস ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ প্রাইজ শুরু ৩৭ থেকে ৩৮ হাজার পর্যন্ত। তবে এগুলো নরমাল ইউজের জন্য ঠিক আছে কোন বড় লেভেল এর কাজ এগুলো দিয়ে করা সম্ভব না। কারন এগুলোর প্রসেসর অনেক দুর্বল যার ফলে ভারি কোন কাজ করা সম্ভব না। যদি আসুস ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ নিতে চান তাহলে অবশ্যয় বাজেট একটু বেশি করবেন তাহলে অনেক ভালো ভালো মডেল রয়েছে যেগুলোর পারফর্মেন্স অনেক ভালো এবং সব রকম কাজও করতে পারবেন।

নতুন না পুরাতন ল্যাপটপ কোনটা ভালো

অনেকেই এখন ভোগান্তিতে পরে যাচ্ছে যে নতুন ল্যাপটপ নিবে না পুরনো বাইরের দেশের ব্যবহিত ল্যাপটপ যেগুলো পাওয়া যায় সেগুলো নিবে। আপনার যদি বাজেট অনেক বেশি থাকে তাহলে অবশ্যয় আপনি নতুন ল্যাপটপ নিবেন কারন নতুন ল্যাপটপ এ আপনি ওয়ারেন্টি পাবেন ২ বছরের এবং কোন সমস্যাও দেখা দিবে না সেগুলোতে। তাহলে বলতে পারেন যে লাগেজের ল্যাপটপ এ মানুষ আগ্রহী কেন বেশি। কারন সেগুলো কম দামে ভালো কনফিগারে পাওয়া যায় এগুলোর আবার ওয়ারেন্টি ১৫ দিনের থাকে। 

ওয়ারেন্টি শেষ হওয়ার পরে কোন সমস্যা হলে সেটা আপনাকে টাকা খরচ করে ঠিক করতে হবে। এজন্য ইউজ ল্যাপটপ সম্পূর্ণ রিস্কের অপরে নিতে হয়। যদি ভালো সার্ভিস দেই তাহলে ভালো আর না চললে অনেক সমস্যার সম্মুখিন হতে হবে। আপনার যদি বাজেটে কোন সমস্যা না হয় তাহলে আপনি নতুন ল্যাপটপ ক্রয় করতে পারেন। আর যদি বাজেট একেবারে কম থাকে সেক্ষেত্রে আপনি বাইরের দেশের ইউজ ল্যাপটপ নিতে পারেন। বর্তমানে নতুন ল্যাপটপ এর থেকে মানুষ বেশি লাগেজের ল্যাপটপ ইউজ করছে। এজন্য আপনি চাইলে পুরনো ল্যাপটপ ক্রয় করতে পারেন।

ল্যাপটপ এর কনফিগার কেমন নেয়া উচিত

ল্যাপটপ এর কনফিগার বর্তমান প্রেক্ষাপট অনুযায়ী i5 8th জেনারেশন বা তার অপরে নাওয়া টাই ভালো। কারন বর্তমানে অনেক সফটওয়ার আপডেট হওয়ার কারনে কম কনফিগারের ল্যাপটপ গুলো তেমন লোড নিতে পারে না। তারপরে র‍্যাম ৮ জিবি বা তার অপরে থাকলে ভালো হবে। এসেসডি ১২৮ জিবি বা তার অপরে নিতে পারেন আপনার স্টরেজ যেমন লাগবে সেই হিসেবে নিলে হবে। আর একটি বিষয় হারডিস্ক পারলে স্কিপ করবেন কারন হারডিস্ক এর জন্য আপনার ল্যাপটপ পরবর্তীতে SLOW হয়ে যেতে পারে। আর এসেসডি আসার পরে হারডিস্ক চাহিদাও অনেক কমে গেছে।

পুরাতন-ল্যাপটপ-কেনার-আগে-করণীয়-কী-কী
এখন অনেকেই বাজেট কমের জন্য অনেক কম কনফিগারের ল্যাপটপ ক্রয় করে থাকে,পরে দেখা যাই যে সেই ল্যাপটপ দিয়ে কোন কাজ করা সম্ভব হয় না অনেক HANG করে। এজন্য আমাদের উচিত বাজেট বৃদ্ধি করে একটু উন্নত মানের ল্যাপটপ কেনা যেগুলোর কনফিগার ভালো থাকবে তাহলে ল্যাপটপ ব্যবহার করে কোন সমস্যা সম্মুখিন হতে হবে না। তাই ল্যাপটপ ক্রয় করলে অবশ্যয় উন্নত মানের কনফিগার নেয়ার চেষ্টা তাহলে বর্তমান সময়ের আপডেট সফটওয়ার এবং আপডেট উইন্ডোজ গুলো কোন সমস্যা ছারায় ব্যবহার করতে পারবেন।

ল্যাপটপ দিয়ে কি ফ্রিলান্সিং করা যায়

ফ্রিলান্সিং ল্যাপটপ দিয়ে করা যাবে কিন্তু আপনি কি ধরনের কাজ করবেন এটাও জানার বিষয় ।ফ্রিলান্সিং এর অনেক গুলো ভাগ রয়েছে আপনি যেই কাজ করবেন সেটার ভিত্তিতে আপনাকে ল্যাপটপ ক্রয় করতে হবে। আপনি যদি গ্রাফিস্ক এর কাজ করেন তাহলে আপনাকে উন্নত মানের ল্যাপটপ নিতে হবে যেমন ধরেন i5 10th জেনারেশন এর অপরের। আবার আপনি যদি নরমালি কোন কাজ করেন তাহলে এই সময় i5 8th জেনারেশন এই কাজ হবে। আপনি কেনার আগে অবশ্যয় দোকানদারের সাথে পরামর্শ করে নিবেন কি ধরেনর কাজ করবেন এবং কেমন কনফিগারের ল্যাপটপ প্রয়োজন আপানার।

অনেক মানুষ ল্যাপটপ দিয়ে ফ্রিলান্সিং করে থাকে। আপনিও ল্যাপটপ দিয়ে ফ্রিলান্সিং করতে পারবেন। তবে ল্যাপটপ যেন উন্নতমানের হয় তাহলে আপনি কোন সমস্যা ছাড়াই কাজ করতে পারেবন। ল্যাপটপ এর সুবিধা হচ্ছে আপনি যেকোনো জাইগায় গিয়ে কাজ করতে পারবেন। যেকোনো জাইগায় ইউজ করতে পারবে বলে অনেকেই ল্যাপটপ ক্রয় করে থাকে। ল্যাপটপ দিয়ে ফ্রিলান্সিং করা যাই না এমন ভুল ধারনা অনেকের থাকে, আপনি চাইলে ল্যাপটপ দিয়ে ফ্রিলান্সিং করতে পারবেন তবে ল্যাপটপ এর কনফিগারটা একটু ভালো নিতে হবে।

লেখকের শেষ বক্তব্য

পুরাতন ল্যাপটপ কেনার আগে করণীয় কী কী সেই বিষয়ে আমরা জানতে পেরেছি। এই বিষয়ে আমার বক্তব্য হচ্ছে  কেউ যদি এই লাগেজের ল্যাপটপ গুলো ক্রয় করেন তাহলে অবশ্যয় সবকিছু ঠিকঠাক আছে কি না দেখে নিবেন। কারন এগুলো দীর্ঘদিন ইউজ হওয়ার পরে আমাদের দেশে আসে তখন আবার অনেক দিন ব্যবহার না হওয়ার ফলে অনেক রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। 

আশা করি আজকের বিষয় পুরাতন ল্যাপটপ কেনার আগে করণীয় কী কী এগুলো বুঝতে পেরেছেন এবং ল্যাপটপ ক্রয়ের আগে এগুলো অবশ্যয় ফলো করবেন। এরকম নিত্যনতুন নতুন নতুন ব্লগ পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বাংলা অনলাইন টিপস নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url