কম্পিউটারের জন্য ইউপিএসের ব্যবহার ও দাম

 

কম্পিউটারের জন্য ইউপিএসের ব্যবহার ও দাম, কোনটা ভালো হবে এ বিষয় নিয়ে আজকের আর্টিকেল। বর্তমানে লোডশেডিং দিন দিন বেরে যাচ্ছে এজন্য আপনার শখের কম্পিউটার কে সুস্থ রাখতে ইউপিএসের ব্যবহার অত্যন্ত প্রয়োজন।

কম্পিউটারের জন্য ইউপিএসের ব্যবহার ও দাম

এজন্য আজকে আমরা এই ইউপিএস কেন ব্যবহার করা জরুরী এবং কোনটা ভালো হবে আপনার পিসির জন্য এগুলো নিয়ে আলোচনা করবো। তাই সম্পূর্ণ ব্লগ পোস্ট পরার জন্য অনুরোধ করা হলো। চলুন তাইলে এই বিষয়ে বিস্তারিত জানা যাক।

পোস্ট সুচিপত্রঃ কম্পিউটারের জন্য ইউপিএসের ব্যবহার ও দাম

কম্পিউটারের জন্য ইউপিএসের ব্যবহার ও দাম

কম্পিউটারের জন্য ইউপিএস ব্যবহার করা অত্যন্ত প্রয়োজন কারন বর্তমানে যেই লোডশেডিং বেরেছে যার ফলে কারেন্ট কিছুখন পর পর চলে যাচ্ছে। আমরা আমাদের পিসি অন করে রাখলে সেটাও হুট করে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে এর জন্য পিসিতে সমস্যা হতে পারে। তাই আমাদের উচিত আমাদের শখের কম্পিউটারের জন্য একটা ইউপিএস ব্যবহার করা তাহলে আমাদের পিসি গুলো ক্ষতির হাত থেকে বেঁচে যাবে।

আরও পড়ুনঃ রাউটারের জন্য মিনি ইউপিএসের ব্যবহার ও দাম

ইউপিএসের দাম কেমন হবে আপনার জন্য কোনটা লাগবে এটা নির্ভর করবে আপনার কম্পিউটারের অপর। প্রিয় পাঠক আপনার পিসির কনফিগার কি আছে সেটার অপর ভিত্তি করে আপনাকে ইউপিএস নিতে হবে। কারন অনেক ইপিএস সব পিসির লোড নিতে পারবে না। এজন্য আপনার পিসির অপর নির্ভর করে আপনি ইউপিএস নিতে পারেন। আর হ্যাঁ ইউপিএস নিবেন ভালো ব্র্যান্ডের যেন দীর্ঘদিন ব্যবহার করতে পারেন। 

কিভাবে বুঝবেন কোন ব্র্যান্ডের ইউপিএস ভালো হবে, এমন কিছু নির্দিষ্ট কোম্পানি আছে যেগুলো ভালো মানের ইউপিএস সাপ্লাই করে থাকে। যেগুলো ইউপিএস মানুষ বেশি ক্রয় করে তার মধ্যে উলেখযোগ্য হলো এ্যাপোলো,পাওয়ারগার্ড,কে স্টার,প্রোলিং,ম্যাক্স গ্রীন,ডিজিটাল এক্স,হিকভিশন এগুলো কোম্পানির ইউপিএস আমাদের দেশে বেশি বিক্রি ও ব্যবহিত হয়। আপনি চাইলে এগুলোর মধ্যে নিতে পারেন। সব গুলোর ১ বছরের ওয়ারেন্টি থাকে। 

কম্পিউটার ইউপিএসের দাম কত

কম্পিউটারের জন্য ইউপিএসের ব্যবহার ও দাম নিয়ে আজকের আলোচনার মধ্যে আমরা জানতে পেরেছি যে ইউপিএস কোনটা ভালো হবে এবার আমরা জানবো যে এগুলো দাম কেমন হবে। এগুলো একেকটা একেক রকম দামের আছে তবে মোটামটি সব গুলোর পারফর্মেন্স একি। কিন্তু কোম্পানি অনুযায়ী দাম কম বেশি হয়। আপনি যদি ৬৫০ ভিএর নেন তাহলে ৩ হাজার থেকে ৩৫শ এর মধ্যে পেয়ে যাবেন। আর আপনার যদি ১২০০ ভিএর প্রয়োজন হয় তাহলে ৬ হাজার থেকে ৬৫০০শ এর মধ্যে পেয়ে যাবেন।

আপনার জন্য প্রয়োজন কোন ইউপিএস টা প্রয়োজন হবে। আপনার যদি নরমাল পিসি হয়ে থাকে তাহলে ৬৫০ ভিএর নিলে হবে। আর যদি আপানার গেমিং পিসি হয়, অনেক গুলো (RGB) ফ্যান  লাগানো থাকে তাহলে আপনাকে ১২০০শ ভিএর ইউপিএস নিতে হবে। কারন গেমিং পিসিতে অনেক গুলো (RGB) ফ্যানের জন্য ৬৫০ভিএর ইউপিএসে লোড নিতে পারে না। এজন্য গেমিং পিসি হলে আপনাকে ১২০০শ ভিএর ইউপিএস নাওয়া ভালো হবে। 

ওয়াল্টন ইউপিএস এর দাম 

বাংলাদেশের বাজারে ওয়াল্টন এর প্রোডাক্ট এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে এর মধ্যে ওয়াল্টন এর ইউপিএস এর চাহিদাও রয়েছে এই ইউপিএস টি দেখতে পারেন। এটার বিল্ড কোয়ালিটি অনেক ভালো এবং এটাতে ডিজিটাল মিটার রয়েছে সেখানে আপনি সেটার ভোল্ট কেপাসিটি দেখতে পারবেন। এই ইউপিএসে রয়েছে (THUNDAR PROTECTED FORMULA) যেটা বজ্রপাতেও কোন সমস্যা হবে না। ওভার হিটিং এর কোন সমসসাও হবে না। এই ইউপিএস এর দাম তাদের ওয়েবসাইটে দাওয়া আছে ৪৭৫০ টাকা এটি হচ্ছে ৬৫০ভিএর ইউপিএস।

ওয়াল্টন ১২০০ভিএ ইউপিএস এর দাম এর দাম প্রায় আনুমানিক ৬৫০০ টাকা মত লাগতে পারে। সাধারণত ওয়াল্টন এর ইউপিএস ৮০০ভিএ বা ১০০০ভিএর ও পাওয়া যায়। আপনি চাইলে ওয়ালটন এর ইউপিএস নিতে পারেন। এদের একটি বিশেষত্ব যে এরা কিস্তিতে অনেক প্রোডাক্ট সেল করে আপনার যদি বাজেট কম থাকে তাহলে আপনি তাদের শোরুমে গিয়ে দেখতে পারেন তারা ইউপিএস ও কি কিস্তিতে দেয় নাকি। 

ইউপিএস এর কাজ কি কেন কিনবেন

আপনি ইউপিএস কেন কিনবেন, কেন আপনার কম্পিউটারের জন্য ইউপিএস প্রয়োজন ধরেন আপনি অনেক একটা জরুরী কাজ করছেন আপনার পিসিতে সেই সময় হুট করে কারেন্ট চলে গেল এবং আপনার কাজ টা আপনি সেভ করে রাখতে পারলেন না আপনাকে আবার প্রথম থেকে সেই কাজ টা করতে হবে। এগুলো ঝামেলা থেকে বাঁচতে আপনার ইউপিএস দরকার। আর বর্তমানে যেই লোড সেডিং বৃদ্ধি পেয়েছে এজন্য প্রয়োজন ইউপিএস। ইপিএস থাকলে আপনি আপনার পিসিকে অফ করার জন্য সময় পাবেন।

আরও পড়ুনঃ ১৫০০ টাকার মধ্যে ভালো রাউটার - কি দেখে কিনবেন

আপনার পিসিতে কোন ইফেক্ট পরবে না। আবার একাধিক বার যদি কম্পিউটার হুট করে বন্ধ হতে থাকে তাহলে আসতে আসতে আপনার শখের পিসির মাদারবোর্ডে সমস্যা হতে পারে। তাই বর্তমান সময়ে একটা ইউপিএস থাকা অনেক জরুরী। আপনি যদি একজন পিসি ইউজার হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে একটা ইউপিএস কিনে ব্যবহার করা প্রয়োজন যাতে আপনি আপানার পিসিকে ভালো রাখতে পারেন।

ইউপিএস এর ব্যাটারির দাম কত

আপনার কাছে যদি ইউপিএস থাকে কিন্তু সেটার ব্যাটারি নষ্ট হয়ে গেছে সেক্ষেত্রে আপনি চাইলে ব্যাটারি চেঞ্জ করে সেটি ব্যবহার করতে পারেন। তাহলে সে ব্যাটারি কোথাই পাবেন কেমন দাম পরবে সেটিও আপনাকে জানতে হবে। সাধারণত আপনার ইউপিএসে যেই ব্যাটারি থাকে এগুলো বিভিন্ন কম্পিউটারের দোকানে পেয়ে যাবেন। নরমালি এগুলো ৭.০Ah থেকে ৮.২Ah পর্যন্তও হয়ে থাকে। 

ব্যাটারির নাম ব্যাটারির (Ah) ব্যাটারির দাম কোথায় পাবেন
পাওয়ার গার্ড ১২v-৭.২Ah ১৩৫০টাকা স্টারটেক
কেন্সন ১২v-৭.৫Ah ১৪৫০টাকা স্টারটেক
ম্যাক্স গ্রীন ১২v-৭.৫Ah ১৩০০টাকা স্টারটেক
গিগাটেক ১২v-৮.2Ah ১৫০০টাকা টেকলেন্ড
মারসিভা ১২v-৭.০Ah ১৩৫০টাকা টেকলেন্ড
পিসি পাওয়ার ১২v-৮.২Ah ১২৫০টাকা টেকলেন্ড
এ্যাপোলো ১২v-৭.০Ah ১৩৫০টাকা টেকলেন্ড
ওভো ১২v-৮.২Ah ১৩৫০টাকা বিডি স্টল
ভল্টান ১২v-৮.২Ah ১৩৫০টাকা বিডি স্টল
রিভল্ট ১২v-৭.৫Ah ১৩৫০টাকা বিডি স্টল         

আশা করি এগুলো দেখে আপনি ইউপিএসের ব্যাটারির দাম সম্পর্কে বুঝতে পারবেন। তাই আপনি আপনার পছন্দের কোম্পানির ব্যাটারি কিনতে পারেন। আর এগুলো সাধারণত ৬ মাসের ওয়ারেন্টি দিয়ে থাকে। পরবর্তীতে আপনার ইউপিএসের ওয়ারেন্টি শেষ হয়ে যাওয়ার পরে যদি ব্যাটারি সমস্যা হয় তাহলে আপনি এগুলো চেঞ্জ করতে পারবেন। আপনার কাছে পুরনো কোন ইউপিএস থাকেল আপনি সেটার ব্যাটারি চেঞ্জ করে ইউজ করতে পারেন।

ইউপিএস চার্জ দেওয়ার নিয়ম

সাধারণত ইউপিএস চার্জ দেয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে আর এই নিয়ম অবশ্যয় ফলো করতে হবে। ঠিক ঠাক ভাবে চার্জ না করলে আপনি ব্যাকআপ পাবেন না এবং ব্যাটারির সমস্যা হতে পারে। এজন্য ব্যবহারের আগে ইউপিএস চার্জ দেয়া জরুরি। নতুন অবস্থায় কতক্ষণ দিবেন এবং যারা সুধু নতুন ব্যাটারি লাগাবেন তারা কতক্ষণ দিবেন এই বিষয় টা যানা প্রয়োজন। যারা সুধু ইউপিএসে ব্যাটারি লাগায় তাদের ক্ষেত্রেও ইউপিএস চার্জ দাওয়া প্রয়োজন।

নতুন ইউপিএসের ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যয় ৮ ঘণ্টা চার্জ দাওয়া লাগবে। আর যদি আপনি সুধু ব্যাটারি চেঞ্জ করেন তাহলে আপনাকে ৮ ঘন্টাই চার্জ দিতে হবে।  ইউপিএস চার্জ না দিয়ে কখন ব্যাকআপ নিবেন না তাহলে ব্যাটারির সমস্যা হবে। ইউপিএসের প্লাগ টা সুধু কারেন্ট এর লাইনে দিয়ে দিবেন তাহলে সে চার্জ নিতে থাকবে। আর ইউপিএস এর চার্জ একেবারে শেষ করবেন না তাহলে আসতে আসতে আপনার ইউপিএস এর ব্যাটারির সমস্যা হয়ে যাবে।

অনেক ক্ষেত্রে আবার অনেক কোম্পানির ইউপিএস গুলো ১২ ঘন্টা চার্জ দিতে বলে থাকে। একেক কোম্পানি একেক ভাবে বলে থাকে। আপনার বুঝতে  একান্ত সমস্যা হলে আপনি ইউপিএসের মেনুয়াল বই দেখতে পারেন। এজন্য একটু খেয়াল করে দেখে নিবেন যে আপনি যেই ইউপিএস কিনবেন সেটা কতক্ষণ চার্জ এর জন্য সাজেস্ট করে থাকে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন কতক্ষণ এবং কিভাবে ইউপিএস চার্জ দেয়া প্রয়োজন।

ইউপিএস আইপিএস এর মধ্যে পার্থক্য কি

ইউপিএস হচ্ছে অল্প কিছুক্ষণ ব্যাকআপ এর জন্য আপনার কম্পিউটার বা ছোট কোন ইলেক্ট্রিক জিনিস ব্যাকআপ দাওয়ার জন্য সাধারণত ইউপিএস ব্যবহার করা যায়। এটার ব্যাটারির ক্ষমতা কম থাকায় এটা ১৫ থেকে ৩০ মিনিট পর্যন্ত ব্যাকআপ দেয়। আপনার যদি চান যে অল্প কিছুক্ষণ ব্যাকআপ এর প্রয়োজন হয় তাহলে ইউপিএস নিতে পারেন। সাধারণত ছোটখাটো ইলেক্ট্রিক সামগ্রি চালানোর জন্য ইউপিএস ব্যবহার করা যেতে পারে। 

আরও পড়ুনঃ কম্পিউটারের জন্য ভালো কিবোর্ড ও মাউস

আর আইপিএস হচ্ছে বাসা বাড়ির ফ্যান,টিভি ফ্রিজ এগুলো ব্যবহারের জন্য। এটার চার্জ ধারন ক্ষমতা অনেক এবং ব্যাটারি চার্জ কেপাসিটির পাওয়ার বেশি থাকায় এটা বড় বড় ইলেক্ট্রিক সামগ্রি ব্যাকআপ দিতে সক্ষম। আইপিএস মানুষ নেই বাসাবাড়ি বা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য যাদের একসাথে অনেক কিছু ব্যাকআপ নেয়ার প্রয়োজন হয় তারাি সাধারণত এই আইপিএস নিয়ে থাকে। আইপিএসের দামও প্রাই ইউপিএসের তুলনাই অনেক বেশি হয়ে থাকে।

ইউপিএস আইপিসের মধ্যে কোনটা ভালো

ইউপিএস আইপিএসের মধ্যে কোনটা ভালো হবে এ প্রসঙ্গে বলা যেতে পারে আপনার বাজেট আর আপনার ইউজ এর অপর। আপনার যদি বড় প্রতিষ্ঠান থেকে থাকে তাইলে আপনি অবশ্যয় আইপিএস লাগবে কারন এটার ইলেক্ট্রিসিটি ধারন ক্ষমতা অনেক যার ফলে অনেক কিছু এক সাথে ব্যাকআপ দিতে পারে। আপনার যদি বাজেট থেকে থাকে আর অনেক কিছু একসাথে ব্যাকআপ এর প্রয়োজন তাহলে আইপিএস আপনার জন্য ঠিক আছে। এটা দিয়ে আপনি টিভি,ফ্রিজ ফ্যান এগুলো একসাথে কয়েক ঘণ্টা পর্যন্ত ব্যবহার করতে পারবেন।

কম্পিউটারের জন্য ইউপিএসের ব্যবহার ও দাম

অনেকেই আবার আইপিএস ইউপিএস কে এক জিনিস মনে করে থাকে, ইউপিএস এর ব্যাকআপ ক্ষমতা অনেক কম। এটা সুধু কম্পিউটার কে সাময়িক ব্যাকআপ দেয়ার জন্য। যেন কম্পিউটারে কারেন্ট চলে গেলে হুট করে না বন্ধ হয়ে যায়। মোটামোটি ১৫ থেকে ৩০ মিনিট ব্যাকআপ দিয়ে থাকে সুধু কম্পিউটারকে এ ছাড়া যদি মনিটরের লাইন দিয়ে থাকেন তাহলে ১০ থেকে ২০ মিনিট পর্যন্ত ব্যাকআপ পেয়ে  থাকবেন। এজন্য বলা যেতে পারে আপনার বাজেট এবং ব্যবহারের অপর নির্ভর করবে কোনটা আপনার জন্য ভালো হবে।

পুরাতন ইউপিএস এর দাম কত 

আপনি যদি পুরাতন ইউপিএস কিনতে চান তাহলে সেটা দাম নির্ভর করবে যে কন্ডিশন কেমন কত দিন ব্যবহিত হয়েছে। যার কাছ থেকে নিবেন আলোচনা সাপেক্ষে নিতে পারেন। তবে পুরাতন ইউপিএস নিলে সেটা ভালো ভাবে দেখে নিতে হবে। কোন ব্যাকআপ আছে কি না নাকি ব্যাটারি চেঞ্জ করতে হবে এগুলো অবশ্যয় ভালো করে দেখে নিবেন। পুরাতন ইউপিএস এর ব্যাটারির চার্জ ধারন ক্ষমতা কম থেকে থাকে তাই অবশ্যয় সেটা আপনাকে দেখে বুঝে নিতে হবে।
কম্পিউটারের জন্য ইউপিএসের ব্যবহার ও দাম

এই পুরাতন ইউপিএস কথায় পাবেন, এগুলো সাধারণত আপনার পরিচিত বা এই খানে দেখতে পারেন। তবে এগুলোর দাম খুব বেশি একটা হওয়ার কথা না। আপনি যেখান থেকে নিবেন অবশ্যয় দামদর করে নিবেন। পুরাতন জিনিস কেনা রিক্সের বেপার তাও আপনি যদি নিতে চান তাহলে বুঝে শুনে নিবেন। অপরে কম্পিউটারের জন্য ইউপিএসের ব্যবহার ও দাম সম্পর্কে আশা করি বুঝতে পেরেছেন।আমাদের মুল উদ্দেশ্য হচ্ছে আপনি যেন আমাদের এই পোস্টটি পরে বুঝতে পারেন কম্পিউটারের জন্য ইউপিএসের ব্যবহার ও দাম সম্পর্কে।

শেষ কথা

আমাদের শেষ কথা হচ্ছে হচ্ছে আমাদের আর্টিকেলটি পরে আমরা আশাবাদী যে আপনি বুঝতে পেরেছেন যে কম্পিউটারের জন্য ইউপিএসের ব্যবহার ও দাম। আপনি যেন আপনার কম্পিউটারের জন্য একটা ভালো ইউপিএস ও এর ব্যবহার সম্পর্কে অবগত হন। আপনি এই পোস্টটি পরে কম্পিউটারের জন্য ইউপিএসের ব্যবহার ও দাম সম্পর্কে বুঝে শুনে একটি ভালো ইউপিএস কিনতে পারেন। 

এই আর্টিকেল পরে আপনি ইউপিএস এর ব্যবহার ও এর দাম সম্পর্কে জেনে উপকৃত হবেন।  আমাদের এই আর্টিকেলটি পরার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। নিয়মিত উপকারি আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বাংলা অনলাইন টিপস নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url